- 291
- 65
- 28
আমার নাম তপন, বয়েস ২৫ হলো গত মাসে. BA পাশ করেছি, MBA করব, প্ল্যান আছে. ছোট্ট একটা ব্যবসা শুরু করেছি বাবার টাকা দিয়ে. আশাতীত ভালো হচ্ছে ব্যবসা. দেখতে বেশ একটু লাল্টু মার্কা, cricket খেলি প্রিমিয়ার লীগে. মেয়েরা আমাকে বেশ পছন্দ করে কিন্তু আমি এখনো কারো সাথে কিছুই করিনি.
বেশ একটা গরমের দিনে আমি আমার গাড়ি ধুচ্চিলাম দুপুর বেলা. লন্ডন থেকে আমার খালা আসবে রাতের প্লেনে, তারই প্রস্তুতি. আমার মেজ খালা already USA থেকে চলে এসেচে তার ২ মেয়ে নিয়ে আরে ছেলের বউ নিয়ে. ছেলে আসবে ২ সপ্তাহ পরে.
আমার বড় ভাইয়ের বন্ধু আফজাল ভাই তার ফামিলি নিয়ে লাঞ্চে আসবে আমাদের বাড়িতে. আফজাল ভাইর বউ রত্না ভাবী খুবই সুন্দরী, লম্বা, ফর্সা, দেখার মত একটা মেয়ে. আফজাল ভাই আর রতন দাদা (আমার বড় ভাই) ছোট বেলার বন্ধু, ব্যবসার partner. দুজনই বিয়ে করেছে দুই বান্ধবীকে লন্ডন এ MBA করার সময়. দুজনেরই ১ ছেলে ১ মেয়ে. আমি তুলি ভাবীকে (রতন দাদার বউ)খ্যাপাই এই বলে যে তোমরা নিশ্চই একসাথে sex ও করেছ.
ভাবী বলে আমরা পুরানো দিনের মানুষ, তোমাদের মত এত agresive না. আমি বলি, না করে থাকলে এখনও সময় আছে. আমাকে ও ডেকো, সুখ পাবে. রত্না ভাবী আর তুলি ভাবী বলে, আগে আমাকে একটা girl friend এনে দেখা, তারপরে বুঝব তোর ক্ষমতা কত. আমি বলি আমার কামরাঙ্গার মত দুটা ভাবী থাকতে অন্য মেয়েদের দিকে তাকাতে হবে কেন? ওরা বলে অঙ্গুর ফল টক. আমার দুই ভাবীই দেকতে খাসা মাল, দুই জনই বেশ ফ্রী, আমাকে জড়িয়ে টরিয়ে ধরে, আমি ও ধরি. কিন্তু ওই পর্যন্তই, আমি আর আগাই নি.
আফজাল ভাইর ফামিলি চলে এলো ১২ টার দিকে. আমি বললাম কেমন আছেন ভাবী? বললেন কাল রাতের মতই (কাল রাতে আমরা dinner করেছি উনার বাসায়ে) . আফজাল ভাইর ছেলে আকমল (১৩) সোজা আমার সাথে গাড়ি ধুতে লেগে গেল. ভাবী বললেন, আমার ছেলের যদি জ্বর হয়, তোর কপালে দুখ্হ আছে. আমি বললাম এক ছেলের কিছু হলে আর একটা ছেলে বানাতে তোমার যা যা লাগে আমি সব করব. ভাবী বললেন তোর বিয়ে আমি শিগ্রই দিবো. ভাবীর মেয়ে অহনা (১৫) একটু tom boy typer. Jeans আর T-shirt ছাড়া কিছুই পরে না. Tennis খেলে বেশ নাম করেছে দেশে, বিদেশে ও খেলতে যায়. দেখতে মার মতই. অহনা দেকলাম আকমলকে ইশারা করছে ওকে ভিজানোর জন্য. আকমল কোন কথা না বলে অহনা কে ভিজিয়ে দিল. তারপর আর সবাইকেও ভিজাতে শুরু করলে সবাই ঘরে চলে গেল. ভাবীরা আমাকে তারাতারি শেষ করতে বলে ঘরে দৌড় দিলেন.
বেশ একটা গরমের দিনে আমি আমার গাড়ি ধুচ্চিলাম দুপুর বেলা. লন্ডন থেকে আমার খালা আসবে রাতের প্লেনে, তারই প্রস্তুতি. আমার মেজ খালা already USA থেকে চলে এসেচে তার ২ মেয়ে নিয়ে আরে ছেলের বউ নিয়ে. ছেলে আসবে ২ সপ্তাহ পরে.
আমার বড় ভাইয়ের বন্ধু আফজাল ভাই তার ফামিলি নিয়ে লাঞ্চে আসবে আমাদের বাড়িতে. আফজাল ভাইর বউ রত্না ভাবী খুবই সুন্দরী, লম্বা, ফর্সা, দেখার মত একটা মেয়ে. আফজাল ভাই আর রতন দাদা (আমার বড় ভাই) ছোট বেলার বন্ধু, ব্যবসার partner. দুজনই বিয়ে করেছে দুই বান্ধবীকে লন্ডন এ MBA করার সময়. দুজনেরই ১ ছেলে ১ মেয়ে. আমি তুলি ভাবীকে (রতন দাদার বউ)খ্যাপাই এই বলে যে তোমরা নিশ্চই একসাথে sex ও করেছ.
ভাবী বলে আমরা পুরানো দিনের মানুষ, তোমাদের মত এত agresive না. আমি বলি, না করে থাকলে এখনও সময় আছে. আমাকে ও ডেকো, সুখ পাবে. রত্না ভাবী আর তুলি ভাবী বলে, আগে আমাকে একটা girl friend এনে দেখা, তারপরে বুঝব তোর ক্ষমতা কত. আমি বলি আমার কামরাঙ্গার মত দুটা ভাবী থাকতে অন্য মেয়েদের দিকে তাকাতে হবে কেন? ওরা বলে অঙ্গুর ফল টক. আমার দুই ভাবীই দেকতে খাসা মাল, দুই জনই বেশ ফ্রী, আমাকে জড়িয়ে টরিয়ে ধরে, আমি ও ধরি. কিন্তু ওই পর্যন্তই, আমি আর আগাই নি.
আফজাল ভাইর ফামিলি চলে এলো ১২ টার দিকে. আমি বললাম কেমন আছেন ভাবী? বললেন কাল রাতের মতই (কাল রাতে আমরা dinner করেছি উনার বাসায়ে) . আফজাল ভাইর ছেলে আকমল (১৩) সোজা আমার সাথে গাড়ি ধুতে লেগে গেল. ভাবী বললেন, আমার ছেলের যদি জ্বর হয়, তোর কপালে দুখ্হ আছে. আমি বললাম এক ছেলের কিছু হলে আর একটা ছেলে বানাতে তোমার যা যা লাগে আমি সব করব. ভাবী বললেন তোর বিয়ে আমি শিগ্রই দিবো. ভাবীর মেয়ে অহনা (১৫) একটু tom boy typer. Jeans আর T-shirt ছাড়া কিছুই পরে না. Tennis খেলে বেশ নাম করেছে দেশে, বিদেশে ও খেলতে যায়. দেখতে মার মতই. অহনা দেকলাম আকমলকে ইশারা করছে ওকে ভিজানোর জন্য. আকমল কোন কথা না বলে অহনা কে ভিজিয়ে দিল. তারপর আর সবাইকেও ভিজাতে শুরু করলে সবাই ঘরে চলে গেল. ভাবীরা আমাকে তারাতারি শেষ করতে বলে ঘরে দৌড় দিলেন.